উইন্ডোজ এক্সপিকে কাস্টোমাইজ করুন

বিভিন্ন সময়ে আমরা উইন্ডোজ ইনষ্টল করে থাকি। উইন্ডোজ এক্সপি ইনষ্টল করতে গেলে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন তথ্য দিতে হয়। এর মধ্যে সিরিয়াল নম্বর, এডমিনিষ্ট্রেটরে পাসওয়ার্ড, কম্পিউটারের নাম ইত্যাদি। যা অনেক সময় বিরক্তিকর এবং সময় সাপেক্ষ হয়। কিন্তু আপনি যদি উইন্ডোজ এক্সপির কাষ্টমাইজ সিডি তৈরী করে রাখেন তাহলে প্রতিবার ইনষ্টল করার সময় এসব তথ্য দিতে হবে না। আপনার কাস্টমাইজ সিডি থেকে আপনা আপনি এসব তথ্য ব্যবহৃত হবে। এজন্য আপনাকে আগে উইন্ডোজ এক্সপির কাস্টমাইজ সিডি তৈরী করতে হবে।
এনলাইট সফটওয়্যার দ্বারা আপনি উইন্ডোজ এক্সপির কাস্টমাইজ সিডি তৈরী করতে পারেন। এই সফটওয়্যারটি www.nliteos.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এজন্য আপনার কম্পিটউটারে মাইক্রোসফটের ডট নেট ২.০ সংস্করণ ইনষ্টল থাকতে হবে।
এবার এনলাইট সফটওয়্যারটি চালু করুন এবং ইংরেজী ভাষা নির্বাচিত রেখে Next বাটনে ক্লিক করে Location the Windows installation উইন্ডো থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে আপনার কম্পিউটারে থাকা উইন্ডোজের লোকেশন (সরাসরি সিডি থেকে হবে না) দেখিয়ে দিন তাহলে উইন্ডোজের সকল তথ্য চলে আসবে। এবার Next বাটনে ক্লিক করে আবার Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার Task Selection এ All বাটনে ক্লিক করে Next করুন। Service Pack উইন্ডোতে আপনি চাইলে এক্সপির সার্ভিস প্যাক যুক্ত করতে পারেন Select বাটনে ক্লিক করে। এরপরে Next করে Hotfixes, Add-ons and Update Packs উইন্ডো থেকে Advanced বাটনে ক্লিক করে ইনেবল করতে পারেন। এরপরে Next করে Drivers উইন্ডো থেকে প্রয়োজনীয় ড্রাইভার (প্রিন্টার, ল্যান, গ্রাফিক্স, সাউন্ডকার্ড ইত্যাদি) Insert করতে পারেন। এবার Next করে করে Components উইন্ডো থেকে প্রয়োজনীয় কম্পোনেন্টগুলো নির্বাচন করুন এবং Next করুন। এরপরে Unattended উইন্ডোর বিভিন্ন ট্যাব থেকে আপনার ইচ্ছামত কাস্টমাইজ করুন (থীম, সিরিয়াল নম্বর, এডমিনিষ্ট্রেটরে পাসওয়ার্ড, কম্পিউটারের নাম, সময় ইত্যাদি)। এখন Next করে Options উইন্ডো থেকে প্রয়োজনবোধে বিভিন্ন অপশনস পরিবর্তন করতে পারেন। এবার Next করে Tweaks উইন্ডো থেকে প্রয়োজনীয় টোয়ীক এবং সার্ভিস নির্বাচন করে Next বাটনে ক্লিক করলে Do you want to start the process? আসবে। এখন Yes করলে প্রসেস শুরু হবে। প্রসেস শেষ হলে Next করলে Bootable ISO উইন্ডো আসবে। এখান থেকে আপনি সরাসরি সিডিতে রাইট করতে পারবেন বা বুটেবল ইমেজ তৈরী করতে পারবেন পরবর্তিতে রাইট করার জন্য। বুটেবল ইমেজ তৈরী করতে Mode এ Create Image নির্বাচন করে Label লিখে Make ISO বাটনে ক্লিক করুন। এবার নির্দিষ্ট লোকেশন দেখিয়ে Save করুন। ব্যাস এরপরে উক্ত ইমেজ সিডিতে রাইট করলেই হয়ে গেলো আপনার কাস্টমাইজ উইন্ডোজ এক্সপি। এবপর থেকে আরো সহজে কাস্টমাইজ এক্সপি ইনষ্টল করতে পারবেন। আর উইন্ডোজ ভিসতাকে কাস্টমাইজ করতে আপনাকে ভিলাইট (www.vlite.net) ব্যবহার করতে হবে।
রিস্টাট ফোল্ডার অপশণ ভাইরাস থেকে বাচার উপায় 

আমরা অনেক সময় এই সমস্যায় পড়ি, এমন কিছু কিছু ভাইরাস আমাদের পিসির system file এ ডুকে পড়ে যা আমাদের পিসির আন্টিভাইরাস গুলোর নাগালের বাইরে, যার ফলে কোন ফোল্ডার বা ড্রাইভ এ ডাব্লল ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টাট হয়ে যায়, মাত্র কয়েক কিলোবাইট সফটও্যার দারা সম্ভব যে, আমাদের কম্পিউটারের কোন ফোল্ডার বা ড্রাইভ এ ডাব্লল ক্লিক করলে কম্পিউটার রিস্টাট হবে না, প্রথমে সফটও্যারটি ডাউনলোড করুন তারপর সফটও্যারটির উপরে ডাব্লল ক্লিক করলে yes or no লিখা আসবে yes এ ক্লিক করুন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে। সফটও্যারটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করুন। Download       Help the poor people of Bangladesh 

New Folder.exe ভাইরাস থেকে বাচার উপায়

আমাদের কম্পিউটারে অনেক সময় Folder.exe নামের ভাইরাসটি এটাক করে ফলে এই ভাইরাসটি ডিলেট করলে ডিলেট হয়না, এই ভাইরাস কম্পিউটারের বিভিন্ন ফাইল এ ডুকে ফাইল নষ্ট করে ফেলে, এর থেকে বাচার উপায় হল প্রথমে Folder.exe নামের সফটও্যারটি ডাউনলোড করুন তারপর সফটও্যারটি সেটআপ করুন অতঃপর কম্পিউটারটি রিস্টাট করুন। এরপর দেখুন আপনার কম্পিউটারের Folder.exe নামের ভাইরাসটি ডিলেট করলে ডিলেট হবে, তাহলে আর এই Folder.exe নামের ভাইরাসটি আপনার কম্পিউটারের কোন খতি করতে পারবে না। সফটও্যারটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে ক্লিক করুন। Download     Help the poor people of Bangladesh
কম্পিউটার চালু ও বন্ধের সময় দেখা

একাধিক ব্যক্তি যদি আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করে তবে অনেক সময় আপনি বুঝতে পারবেন না, কে কখন আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করছে। তবে এসব তথ্য আপনার কম্পিউটারের SchedLgU.Txt ফাইলে সংরক্ষণ করা থাকে। আপনার কম্পিউটার কখন চালু এবং বন্ধ করা হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানা সম্ভব। এ জন্য স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে SchedLgU.Txt লিখে ok করলেই কম্পিউটার কখন চালু এবং বন্ধ করা হয়েছে তার তথ্য জানা যাবে।

একটি কম্পিউটার থেকে একাধিক ইয়াহু আইডি খোলা যায়

সাধারণত একটি কম্পিউটার একসাথে একই ম্যাসেঞ্জার একাধিক খোলা যায় না। যেমন আপনি যদি ইয়াহু! ম্যাসেঞ্জারে লগইন করেন তাহলে আরেকটি আইডি ব্যবহার করতে নতুন আরেকটি ম্যাসেঞ্জার খুলতে পারবেন না। এমনই ভাবে গুগলেও একই সাথে একাধিক আইডি ব্যবহার করতে একাধিক ম্যাসেঞ্জার খোলা যায় না। আপনি যদি নতুন করে ম্যাসেঞ্জার খুলতে চান তাহলে পূর্বের খোলা ম্যাসেঞ্জারই চলে আসবে নতুন করে লগইন করার সুযোগ দেবে না। কিন্তু ৩৮ কিলোবাইট একটি সফটোয়ার দ্বারা আপনি একাধিক ইয়াহু আইডি ব্যবহার করতে একই সাথে একই কম্পিউটার ম্যাসেঞ্জার খুলতে এবং লগইন করে চ্যাটিং করতে পারবেন। সফটোয়ারটি ডাউনলোড করতে আখানে ক্লিক করুন । Downlode

আপনি চাইলে আপনার বন্ধুকে কম্পিউটার সম্মন্ধে সাহাজ্জ করতে পারেন

আপনার বন্ধু থাকে প্রবাসে আর আপনি বাংলাদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই http://www.teamviewer.com/ থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও Filetransfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।

এক্সপি ইউজার পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক তৈরী করে নিন

আমরা অনেকেই উইন্ডোজ এক্সপিতে ইউজার পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি। কোন কারনে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে আমাদের পড়তে হয় বিরাট বিড়ম্বনায়। আপনি ইচ্ছে করলে খুব সহজেই এই পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারেন। তবে পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার আগেই আপনাকে কিছু পন্থা অবলম্বন করতে হবে। তা হচ্ছে পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর পরই আপনাকে একটা User Password reset Disk তৈরী করতে হবে। ইচ্ছে করলে আপনি যে কোন মেমোরি কার্ড (রিমুভাল ডিস্ক) ব্যবহার করতে পারেন। এতে সুবিধা হলো পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে ও আপনি নতুন কোন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার একাউন্টে লগিন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে রিমুভাল ডিস্ক কম্পিউটারে প্রবেশ করাতে হবে। তারপর Start menu -> (Settings) -> Control Panel -> User Accounts চালু করুন। আপনি যে ইউজারনেম ব্যবহার করেন সেটাতে ক্লিক করুন এবং লক্ষ্য করুন ইউজার একাউন্ট ফোল্ডারের বামপাশের উপরে Related Task এ লিখা আছে Prevent a forgotten password। এতে ক্লিক করুন এবং একটি Wizard আসবে। Next দিন। আপনার রিমুভাল ডিস্ক সিলেক্ট করে আবার Next দিন। এরপর আপনি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন তা Current user account password-এ টাইপ করুন। Next -> Finish করে চলে আসুন। হয়ে গেল আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক। এটি যত্ন করে রেখে দিন। কখনো যদি আপনার লগিন পাসওয়ার্ড ভুলে যান, রিমুভাল ডিস্ক কম্পিউটারে প্রবেশ করান এবং লগিন পাসওয়ার্ডের বক্সের সাথে তীর চিহ্নিত আইকনে ক্লিক করুন এবং Use password rest disk এ আবার ক্লিক করুন। নতুন পাসওয়ার্ড টাইপ করুন এবং নিশ্চিত হওয়ার জন্য একই পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। Next -> Finish ক্লিক করুন। এখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ইউজারে প্রবেশ করুন।
তবে হ্যাঁ, আপনার মেমোরি কার্ড/প্যানড্রাইভে যদি প্রয়োজনীয় কোন ডেটা থাকে, তাহলে ব্যাকআপ রেখে দিন। অন্যথায় সবই হারাবেন!!! সবচেয়ে ভাল হয় ছোট সাইজের ভাল কিন্ত অব্যবহৃত পেনড্রাইভ/মেমোরী স্টিক ব্যবহার করা।

রিমোট ডেস্কটপ

কয়েকটি কম্পিউটার লোকাল নেটওয়ার্কের দ্বারা সংযুক্ত থাকলে উইন্ডোজের বিল্টইন রিমোট ডেস্কটপের সাহায্যে অন্য যেকোন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এজন্য অবশ্য উক্ত কম্পিউটারকে রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় থাকতে হবে।
রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় করতে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে System এ ক্লিক করুন তাহলে System Properties আসবে। এবার Remote ট্যাব থেকে Allow users to connect remotely to this computer চেক করুন। তাহলে এই কম্পিউটারের সকল এ্যাডমিনিষ্টেটর ইউজার স্বাভাবিকভাবে রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে ঢুকতে পারবে। আর আপনি যদি অনান্য কোন ইউজারকে রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহারের অনুমতি দিতে চান তাহলে Select Remote Users… বাটনে ক্লিক করে Add… বাটনে ক্লিক করুন। এবার Advanced বাটনে ক্লিক করে Select Users ডায়ালগ বক্স থেকে Find Now বাটনে ক্লিক করুন এবং নিচে থেকে পছন্দের ইউজার নির্বাচন করে সবগুলো উইন্ডো Ok করে করুন। এবার নেটওয়ার্কের যে কোন কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ঢোকার জন্য Start Menu\Programs\Accessories\Communications এর Remote Desktop Connection এ ক্লিক করুন (অথবা রানে গিয়ে mstsc লিখে এন্টার করুন) তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো আসবে। এবার আপনি যে কম্পিউটারে ঢুকতে চান সেই কম্পিউটারের আইপি এড্রেস লিখে Connect বাটনে ক্লিক (এন্টার চাপুন) তাহলে উক্ত রিমোট কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। (রিমোট কম্পিউটার যদি বন্ধ থাকে বা রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় না থাকে তাহলে Remote Desktop Disconnection ম্যাসেজ আসবে।) আর সব ঠিক মত থাকলে Log On to Windows আসবে। এখানে আপনি ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Ok বটিনে ক্লিক করলে লগইন হবে। এখন আপনি স্বাভাবিকভাবে উক্ত কম্পিউটারের সকল কাজ (এমনকি বন্ধও) করতে পারবেন। আপনি যদি আপনার নিজের কম্পিউটারের ড্রাইভগুলোকে রিমোট কম্পিউটারে শেয়ার হিসাবে দেখতে চান তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো থেকে Options>> বাটনে ক্লিক করে Local Resource থেকে Disk drives এ চেক করুন।